সবথেকে সস্তায় কিনুন / কিনলেই ক্যাশব্যাক

HS Geography short question HS GEOGRAPHY QUESTIONS 2020, WBCHSE GEOGRAPHY QUESTIONS 2020

আমার প্রিয় ছাত্র ছাত্রী আমি আমার এই ব্লগে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন উত্তর তোমাদের দিয়ে থাকি আজকে তোমাদের সামনে যে ধরনের প্রশ্ন উত্তর গুলো দেবো সেগুলো হচ্ছে অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর বায়ুমণ্ডল চ্যাপ্টারের উপর তাই তোমরা অবশ্যই ব্লক-ডি ফলো করবে এবংHS GEOGRAPHY QUESTIONS 2020, WBCHSE GEOGRAPHY QUESTIONS 2020



 পরবর্তী দিনের চেয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উত্তর গুলো এখান থেকেই ফলো করবে যদি কারোর সাবস্ক্রাইব করতে অসুবিধা হয় অবশ্যই এটিকে হোমপেজে অ্যাড করে রাখবে এবং প্রয়োজনমতো প্রতিদিন একটি একটি করে  প্রশ্ন উত্তর দেখে নেবেHS GEOGRAPHY QUESTIONS 2020, WBCHSE GEOGRAPHY QUESTIONS 2020



বায়ুমণ্ডল
 বায়ুমণ্ডলীয় গোলযোগ
 ১.ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে বায়ুর চাপ থাকে 500 থেকে 900 মিলিবার
২.ঘূর্ণবাতের চক্ষু বলে ঘূর্ণবাতের কেন্দ্র কে
 ৩.ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাত এ দেখা যায় কিউমুলোনিম্বাস মেঘ
৪.সর্বাধিক বিধ্বংসী ঝড় হল টর্নেডো
 ৫.ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাত এর গতিবেগ 100 থেকে আড়াইশো কিমি প্রতি ঘন্টায়
৬.হারিকেন ঝড় সৃষ্টি হয় ক্যারিবিয়ান সাগরে
৭.নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত দেখা যায় 30 ডিগ্রী থেকে 65 ডিগ্রি অক্ষাংশে
৮.নিরক্ষীয় শান্ত বলয় কে ডোলড্রাম বলে
 ৯.নিরক্ষীয় অঞ্চলের অন্তর্গত অরণ্যকে সেলভা বলে
১০. পৃথিবীর বৃহত্তম মরুভূমি সাহারা

 ১১.পেরু পশ্চিম উপকূল বরাবর উষ্ণ স্রোত কে এল নিনো বলেHS GEOGRAPHY QUESTIONS 2020, WBCHSE GEOGRAPHY QUESTIONS 2020
১২.শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় ঘুম ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে
 ১৩.উত্তর আমেরিকা তৃণভূমি কে প্রেইরি বলে
 ১৪.আফ্রিকার তৃণভূমি কে ভেলট বলে
১৫.নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত এর ব্যাস 300 থেকে দেড় হাজার কিমি
১৬.প্রতীপ ঘূর্ণবাত সৃষ্টি হয় হিম মন্ডল ও নাতিশীতোষ্ণ মণ্ডলে
 ১৭.জেট বায়ু প্রবাহ দেখা যায় ভূপৃষ্ঠ থেকে 14 কিমি উচ্চতায়
১৮.এল নিনো দেখা যায় ডিসেম্বর মাসে
১৯.ওয়ার্কার্স এল কথাটি প্রথম বলেন গিলবার্ট ওয়ার্কার
২০.সাইক্লোন কথাটি প্রথম বলেন হেনরি পিডিংটন
২১.সীমান্ত বা ফন্ট হলো দুটি ভিন্নধর্মী বায়ুপ্রবাহের মিলনস্থলHS GEOGRAPHY QUESTIONS 2020, WBCHSE GEOGRAPHY QUESTIONS 2020


2 নম্বরের প্রশ্ন গুলি আলোচনা করা হল :
১.সীমান্ত কাকে বলে?
 মেরু দেশি উচ্চচাপ বলয় থেকে প্রবাহিত শীতল মেরু বায়ু এবং ক্রান্তি উচ্চচাপ বলয় থেকে প্রবাহিত উষ্ণ বায়ু যে অঞ্চল বরাবর পরস্পরের সাথে মিলিত হয় সেই বিরল কি সীমান্ত বলে.

২. ঘূর্ণবাত কি ?
ক্রান্তীয় নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের অন্তর্গত কোন স্থানে বায়ু আকস্মিক উষ্ণ হালকা হয়ে গভীর নিম্নচাপের সৃষ্টি করে তখন চারদিকে উচ্চচাপ যুক্ত বাতাস ওই অঞ্চলে এলে ঘূর্ণবাতের কেন্দ্র কে লক্ষ্য করে প্রবল বেগে ঘুরতে শুরু করে এই প্রচন্ড গতিসম্পন্ন বায়ুকে ঘূর্ণবাত বলে.
৩. ঘূর্ণবাতের চক্ষু কাকে বলে ?
ঘূর্ণবাতের কেন্দ্র কে ঘূর্ণবাতের চক্ষু বলে ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে বায়ুর চাপ কম থাকে বলে গভীর নিম্নচাপের সৃষ্টি হয় এবং তার পরবর্তীকালে ঝড়ের সৃষ্টি হয় ধন্যবাদ থেকে কেন্দ্রের ব্যাস ১৫ থেকে ৬০ কিমি


৪. অক্লুসান কি ?
নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে ভিন্নধর্মী বায়ুপুঞ্জ অথবা উষ্ণ বায়ু পুঞ্জ শীতল বায়ু পুঞ্জ সীমান্ত বরাবর সংঘর্ষ উপনীত হলে শীতল বায়ু পুঞ্জ এর মধ্যে ঢুকে পড়ে এবং ঘূর্ণবাতের শক্তি বৃদ্ধি করে এরূপ উষ্ণ বায়ু পুঞ্জ অবরুদ্ধ অবস্থা কি অক্লুসান বলে এই সীমান্তকে অফ সীমান্ত বলে
৫.জেট বায়ু প্রবাহ কাকে বলে ?
উদ্ধ বায়ুমন্ডলে টুপি আর এর উদ্দেশ্য ভূপৃষ্ঠ থেকে সাড়ে সাত থেকে 14 কিমি উচ্চতায় ঘন্টা 105 কিমি বেগে যে বায়ু প্রবাহিত হয় তাকে জেট বায়ু প্রবাহের চারদিকে ধীরগতিসম্পন্ন মাঝখানে দ্রুতগতিসম্পন্ন বায়ু প্রবাহিত হয়
৬.এল নিনো  কাকে বলে?
 এল লিনো শব্দের অর্থ হলো শিশু কৃষ্ণ ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে পেরু ইকুয়েডর উপকূলে যে উষ্ণ স্রোত প্রবাহিত হয় প্রবল গতিসম্পন্ন এই উষ্ণ স্রোত কে এল নিনো বলে
৭. ডোলড্রাম কি ?
নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে স্থায়ী নিম্নচাপের সৃষ্টি হয় এই অঞ্চলে গড় বায়ুর চাপ বৃষ্টি বায়ুচাপের থেকে অনেক কম তাই এই অঞ্চলে বায়ুপ্রবাহ প্রায় দেখা যায় না এখানে বায়ু স্রোতে ঊর্ধ্বমুখী এই নিম্নচাপ যুক্ত বলায় কি নিরক্ষীয় শান্ত বলয় বা ডোলড্রাম বলে
৮. ঘূর্ণবাতের বৈশিষ্ট্য
 এক কেন্দ্রীয় নিম্নচাপ ঘূর্ণবাতের কেন্দ্র সর্বদা নিম্নচাপ বিরাজ করে
 ঘূর্ণবাতে চক্ষুকে নিম্নচাপ বিরাজ করে বলে কে কেন্দ্রীয় নিম্নচাপ বলে
 বায়ুচাপের ঢাল ঘূর্ণবাতের চারপাশে বায়ুচাপের ধারে তুলনায় কেন্দ্রে বায়ুচাপের বৃদ্ধি পায় তাই বায়ুচাপ রেখা গুলি পরস্পর বৃত্তাকার এ অবস্থান করে
 এবং এগুলি খাড়া ঢাল যুক্ত হয়
সমচাপ রেখার অবস্থান ঘূর্ণবাতের কেন্দ্র থেকে বাইরের দিকে বায়ুচাপ দ্রুত বৃদ্ধি পায় বলেই এগুলি বৃত্তাকার এ সমচাপ রূপে অবস্থান করে
বায়ু প্রবাহের দিক ও গতি ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে বায়ু সর্বদা কেন্দ্রমুখী হয়
এবং উত্তর গোলার্ধে বাম দিক এবং অর্থাৎ ঘড়ির কাটার বিপরীত এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ডান দিকে অর্থাৎ ঘড়ির কাটার দিকে ঘোরে গতিবেগ
ঘূর্ণবাতের গতিবেগ 60 থেকে 400 কিমি প্রতি ঘন্টায় হয়ে থাকে ঘূর্ণবাতের সৃষ্টি লীন তাপ ও জলীয় বাষ্প ঘূর্ণবাতের শক্তির জোগান দেয় এই কারণে সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে বেশি শক্তিশালী আবহাওয়া ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রীয় এলাকায় আবহাওয়া মেঘমুক্ত কিন্তু তার চারপাশের 200 থেকে 700 কিমি পর্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ থাকে



মধ্য ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাত এর গঠন উৎপত্তি সম্পর্কে যা জানো লেখো 
উৎপত্তি
নিরক্ষরেখার উভয় থেকে 30 ডিগ্রি থেকে 60 ডিগ্রি অক্ষাংশের মধ্যবর্তী নাতিশীতোষ্ণ মন্ডল এর কোন কোন স্থানে নিম্নচাপ কেন্দ্রের সৃষ্টি হলে মেরু অঞ্চলে জলবায়ু ক্রান্তীয় অঞ্চলে উষ্ণ বায়ু দ্বারা ঘোষিত হয় নিম্নচাপ ঘাটের দিকে ছুটে আসে উষ্ণ ও শীতল দুটি ভিন্ন ধর্মের নিম্নচাপ কেন্দ্রের প্রবেশ করলে তাদের পার্শ্ব তল বরাবর সীমান্তের সৃষ্টি হয় আবহাওয়া গুলি আলোচনা করেছেন নিম্নে আলোচনা করা হল


 প্রথম পর্যায়ে মেরু অঞ্চল থেকে শীতল বায়ু পুঞ্জ ও ক্রান্তীয় অঞ্চল থেকে উষ্ণ কয় পরস্পর সমান তরলে বিপরীতমুখী বায়ুপ্রবাহের শামুক সীমান্ত গড়ে ওঠে আর এই দুটি পাইপ একটি উষ্ণ ও শীতল সীমান্ত বরাবর স্থানচ্যুতি ঘটে
দ্বিতীয় পর্যায় উষ্ণ ও শীতল বায়ু পুঞ্জ মুখোমুখি সংঘর্ষের ফলে সীমান্ত বরাবর আলোড়নের সৃষ্টি হয় আর এই সম্বন্ধে কিছুটা বক্রতা দেখা যায় এই সময় সীমান্তের দু'টি অংশ উদ্ভব ঘটে উষ্ণ উষ্ণ সীমান্ত ও শীতল শীতল সীমান্ত
তৃতীয় পর্যায়ে সীমান্ত বরাবর ঘোষ নৈপুণ্য ও শীতল বায়ু পুঞ্জ ও সংঘর্ষের ফলে উষ্ণ ও শীতল বায়ু পুঞ্জ এর মধ্যে ঢুকতে শুরু করে
 চতুর্থ পর্যায়ে শীতল বায়ু পুঞ্জ উষ্ণ বায়ু পুঞ্জ ওকে ধাক্কা দিয়ে উষ্ণ ও শীতল বায়ু মেরু অঞ্চলে ও বিক্ষিপ্ত হয় এবং উষ্ণ বায়ু শীতল বায়ু ঘিরে ফেলে এই অবস্থায় প্রবল ঘূর্ণবাতের সৃষ্টি হয়
পঞ্চম পর্যায়ে শীতল সীমান্ত ও সীমান্তের অভিমুখে দ্রুত বেগে এগিয়ে গিয়ে বক্কর সীমান্ত বরাবর উষ্ণ বায়ুর সংস্পর্শে এসে এবং এই ধরনের বক্রতা কেউ গ্রুপের সীমান্ত বলে এতে ঘূর্ণবাতের বৃষ্টি সংঘটিত হয়
ষষ্ঠ পর্যায় এই পর্যায়ে সীমান্ত বরাবর উষ্ণ বায়ু শীতল বায়ু পুঞ্জ ওকে পরিবৃত্ত করে ফেলে উষ্ণ বায়ু পুঞ্জ আলাদা হয় এবং এর ফলে বায়ু পুঞ্জ এর অস্তিত্ব আলাদা হয়ে যায় এবং ঘূর্ণবাতের নিস্তেজ হয়ে পড়ে এই অবস্থা অবস্থা বিরাজ করে

ক্রান্তীয় নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত এর মধ্যে পার্থক্য লেখ 

প্রথমত ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাত উৎপত্তি কেবলমাত্র সমুদ্রের উপর দিকে অপর দিকে নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত এর উৎপত্তি স্থলভাগ জলভাগ উভয়ের উপরই হয়
দ্বিতীয়তঃ ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাতের ব্যাস 200 থেকে 700 কিমি পর্যন্ত অপরদিকে এই ঘূর্ণবাতের প্লাস 300 থেকে দেড় হাজার কিমি পর্যন্ত হয়
 তৃতীয়তঃ ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাতের অল্প পরিসর স্থানে অবস্থান করে অপরদিকে নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত সুবিশাল স্থান জুড়ে অবস্থান করে
 চতুর্থত এই প্রকার ঘূর্ণবাতের সমচাপ রেখা গুলি গোলাকার হয় এবং নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত এ সমচাপ রেখা গুলি ভি আকৃতির হয়
 পঞ্চমত এই প্রকার ঘূর্ণবাতের বাতাসের গতিবেগ 100 কিমি বেশি হয় অপরদিকে নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত এ মৃদু হয় কখনো কখনো তীব্র হয়
ষষ্ঠতঃ এই প্রকার ঘূর্ণবাত পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে চলাচল করে অপরদিকে নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে চলাচল করে
সপ্তমতঃ এই প্রকার ঘূর্ণবাত সর্বদা ভারী বর্ষণ হয় এই প্রকার ঘূর্ণবাতের বৃষ্টির পরিমাণ কম থেকে মাঝারি
অষ্টমত ও বৃষ্টিপাত কয়েক ঘণ্টাব্যাপী স্থায়ী হয় তবে নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত দীর্ঘকালব্যাপী স্থায়ী হয়
নবমত এই প্রকার ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রের সর্বদা সমান উষ্ণতা বন্টিত থাকে এই প্রকার ঘূর্ণবাতের উষ্ণতা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায়

 দশমত উষ্ণ ও আর্দ্র বায়ু সামান্য এই প্রকার ঘূর্ণবাতের সৃষ্টি হয় অপরদিকে নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাত দুটি মৃত ভিন্নধর্মী বাতাসের সমন্বয়ে গঠিত হয়

Previous
Next Post »

কিনলেই ক্যাশব্যাক